রবিবার ১৯ মে ২০২৪
Online Edition

শিক্ষকদের রাজনীতিতে প্রবেশের কারণেই ভয়াবহ ছাত্ররাজনীতি

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর সভাপতি ছাত্রনেতা মুহাম্মদ মাছুমুর রশিদ কাদেরী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করার জন্য ছাত্রদের হাতে তুলে দিচ্ছে অস্ত্র।  ফলে তারা চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ঠিকাদারি, দখলদারিতে জড়িয়ে পড়ছে।  ছাত্রসংগঠনগুলো অতিমাত্রায় দলীয় রাজনীতিতে ঝুঁকে পড়ায় তদের মধ্যে সহিংসতা বাড়ছে।  সংগঠনগুলো সামান্য কারণেই প্রতিপক্ষের উপর চড়াও হচ্ছে।  ছাত্ররাজনীতি ভয়াবহ অবস্থায় পৌছঁনোর আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে শিক্ষকদের মধ্যে রাজনীতি প্রবেশ করা।  এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলে দলিয় ভিত্তিতে।  ফলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যখন যে সরকার ক্ষমতায় থাকে সে দলের ছাত্রসংগঠনকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যায়।  এভাবে ধ্বংস হচ্ছে বর্তমান ছাত্ররাজনীতি।  বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর পূর্বঘোষিত কর্মসূচীর অংশ হিসেবে ১২ আগস্ট রবিবার সকালে সংগঠনের কার্যালয়ে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর উত্তরের সাথে ছাত্রসেনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখার মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাখার সভাপতি জিয়া উদ্দিন রায়হানের সভাপতিত্বে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিনের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সংগঠক যুবনেতা মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন।  প্রধান অতিথি ছিলেন ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর উত্তর সভাপতি ছাত্রনেতা মুহাম্মদ মাছুমুর রশিদ কাদেরী।  প্রধান বক্তা ছিলেন সাধারন সম্পাদক ছাত্রনেতা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান।  তিনি বলেন, দেশের সাধারণ ও মেধাবী শিক্ষার্থীরা ছাত্র রাজনীতির বিপক্ষে নয়। 
আগামী দিনের নেতৃত্ব গড়ে তোলার প্রশ্নে  ছাত্ররাজনীতির প্রয়োজন অপরিসীম।  ছাত্ররাজনীতি হতে হবে ছাত্রদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন করা, সকল ছাত্রজনতার খোঁজখবর রাখা।  যেটা বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার মাঝে বিদ্যমান। পলিটেকনিক ছাত্রসেনার নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ আবু রায়হান,মুহাম্মদ জামিলুর রেজা রাফসান,মুহাম্মদ সওরফ উদ্দিন,মুহাম্মদ আবু কালাম,মুহাম্মদ জায়েদুল ইসলাম,মুহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন,মুহাম্মদ পারভেস মোশারফ স্মরন প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ