রবিবার ১৯ মে ২০২৪
Online Edition

সারাদেশে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত

রাজশাহী অফিস: মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল রাজশাহীর উদ্যোগে ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল রাজশাহীর সিনিয়র প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছামিউল হক ফারুকীর পরিচালনা ও হাসপাতালের মার্কেটিং অফিসার মুঃ রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় হাসপাতালের কনসালটেশন সেন্টারে উক্ত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট ডা. মোঃ মাসুদ আলী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন হাসপাতালের সিনিয়র অফিসার (প্রশাসন) ছামিউল হক ফারুকী। এছাড়াও, বাদ জোহর স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী বীর সন্তানদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন হাসপাতালের সুপারিনটেনডেন্ট ডা. মোঃ মাসুদ আলী।
গাইবান্ধা
বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনায় রোববার জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গাইবান্ধায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়। এ উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। কর্মসূচির মধ্যে ছিল মুক্তিযুদ্ধের বিজয় স্তম্ভে পুষ্পমাল্য অর্পণ, ৩১ বার তোপধ্বনীর মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সূচনা, গাইবান্ধা শাহ আব্দুল হামিদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ ও শারীরিক কসরত প্রদর্শন।
গাজীপুর
মহান স্বধীনতা ও জাতীয়  দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির র‌্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে গাজীপুর জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সবা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন গাজীপুর সিটি কাউন্সিলর হান্নান মিয়া হান্নু। গাজীপুর জেলা বিএনপি’র সাধারন সম্পাদক কাজী সায়েদুল আলম বাবুল সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা সভায় বক্তব্য রাখেন। সভা শেষে বিএনপি কার্যালয় থেকে স্বাধীনতা র‌্যালী শুরু হয়ে জেলা শহরের শিববাড়ী মোড়ে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। গাজীপুর জেলা ও উপজেলা বিএনপি’র নেতা কর্মীরা র‌্যালীতে অংশ নেন।
বাগমারা (রাজশাহী)
রোববার উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। উপজেলা প্রশসানের পক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাছরিন আক্তার পরিষদ চত্বরের শহীদ মিনারে শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে ভবানীগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে কুচকাওয়াজ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের শারীরিক কসরত প্রদর্শন করা হয়। পরে মুক্তিযোদ্ধা ও প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদানসহ এক আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাছরিন আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে মুঠোফোনে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ্যাড, জাকিরুল ইসলাম সান্টু, ভবানীগঞ্জ পৌর মেয়র আব্দুল মালেক মন্ডল প্রমুখ।
জামালপুর
মহান স্বাধীনতা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপিত হয়েছে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পপস্তবক অর্পণ, প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনি, সকাল ৮ টায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট আব্দুল হাকিম স্টেডিয়ামে জামালপুর জেলা প্রশাসক মোঃ শাহাবুদ্দিন খান কর্তৃক আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, পুলিশ, আনসার, ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস, স্কাউট, রোভার স্কাউট, যুব রেড ক্রিসেন্ট, গালর্স গাইড, রেঞ্জারস সহ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, শিশু সদন, শিশু-কিশোর এবং বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কুৃচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শন এবং অভিবাদন গ্রহণ করা হয়।
পতœীতলা
নওগাঁর পতœীতলা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিশেষ অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাত ১২টা ১০ মিনিটে ৩১বার তপরধনির মধ্যদিয়ে মহান ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন করা হয়। পতাকা উত্তোলন, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর কুজকাওয়াজ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত হয়। পরে পতœীতলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ ইছাহাক হোসেন এর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পত্নীতলা-ধামইরহাট এলাকার সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের হুইপ শহীদুজ্জামান সরকার, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল মালেক।
নাটোর
নাটোর সদর থানা সংলগ্ন মাঠে ৩১ বার তোপধ্বনীর মধ্যদিয়ে দিনের কর্মসূচি শুরু করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সহ বাসা বাড়িতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল সাড়ে আটটায় শংকর গোবিন্দ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিক কুজকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন নাটোরের জেলা প্রশাসক শাহিনা খাতুন। কানাইখালী মাঠে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। বাদ যোহর বিভিন্ন মসজিদে দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় বিশেষ মোনজাত করা হয়।
কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী)
দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। ৩১ বার তোপধ্বনীর মাধ্যমে কর্মসূচির শুভ সূচনা হয়। সকাল ৭টায় উপজেলা ও থানা প্রশাসনসহ বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুস্পস্তবক অর্পণ করে বীর শহীদদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। কুচ্কাওয়াজ, ক্রীড়া অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ শেষে বিকেলে স্টেডিয়াম মাঠে আলোচানা সভায় বক্তব্য রাখেন, নীলফামারী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আধ্যাপক গোলাম মোস্তাফা, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান, থানা অফিসার ইনচার্জ, বজলুর রশীদ ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাবিবুর রহমান হাবুল, উপজেলা আ’লীগ সভাপতি এছরারুল হক ও সেক্রেটারী জাকির হোসেন বাবুল প্রমূখ।
পাবনা
পাবনা ইসলামীয়া মাদরাসার উদ্যোগে আলোচনা সভা, চিত্রাংকণ, রচনা ও ক্রিকেট টুর্নামেন্ট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইকবাল হোসাইন এর উদ্ধোধনীর মধ্যদিয়ে মহান স্বাধীনতা কার্যক্রম শুরু হয়। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর শহিদদেরকে স্মরণ করে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। শিশু শিক্ষার্থীদের চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতা এবং ক্যাম্পাস ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। পরে প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণদের মাঝে প্রধান অতিথি মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা ইকবাল হোসাইন পুরস্কার বিতরণ করেন।
শিবির পূর্ব শাখা
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে পাবনা জেলা ছাত্র শিবিরের পূর্ব শাখার উদ্যোগে ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত শফিকুল ইসলামকে নগদ অর্থ প্রদান করেন পাবনা জেলা পূর্ব শাখা শিবিরের সভাপতি মোঃ আবুল কালাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন- পাবনা জেলা পূর্ব শাখার সেক্রেটারী মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ, অর্থ সম্পাদক মোঃ আসলাম উদ্দিন, পাবনা জেলার সাঁিথয়া উপজেলার স্বরগ্রাম নিবাসী ৩ সন্তানের জনক মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত শফিকুল ইসলামকে সংগঠনের পক্ষ থেকে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।
বিরামপুর (দিনাজপুর)
উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আনসার মাঠে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তলোন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান পারভেজ কবীর ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম মনিরুজ্জামান আল মাসউদ। উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লুৎফর রহমান শাহ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আলতাফুজ্জামান মিতা, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আনাম, পৌর মেয়র লিয়াকত আলী সরকার টুটুল সহ দলীয় নেতা-কর্মী, উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানবর্গ।
দোহার (ঢাকা)
২৬ মার্চ, বাংলাদেশের ৪৭তম মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দোহার উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিনের সূচনা করেন দোহার উপজেলা পরিষদ। উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে নির্মিত স্মৃতিসৌধে স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহাদাৎ বরণকারী সকল শহিদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে দোহার উপজেলা পরিষদসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠন। তারপর দোহার থানা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা রাহিম শিলার নেতৃত্বে, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এ্যাসোসিয়েশন অব দোহার, দোহার প্রেস ক্লাব, ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২,উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি, উপজেলা যুবলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগ,জয়পাড়া কলেজ ছাত্রলীগ, উপজেলা বিএনপি, জয়পাড়া কলেজ ছাত্রদল, উপজেলা জাতীয় পার্টিসহ বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানোর মাধ্যমেই শেষ হয়।
কাপাসিয়া (গাজীপুর)
উপজেলা নিবাহী অফিসার মো: মোকসেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কাপাসিয়ার সংসদ সদস্য সিমিন হোসেন রিমি । এদিকে সকাল থেকে উপজেলার আড়াল দক্ষিণগাঁও মরিয়ম ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে দিনব্যাপী নানা কর্মসুচি গ্রহণ করে। বিনা মুল্যে হতদরিদ্রদের মাঝে নলকূপ বিতরণ, ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, আলোচনাসভাও সাংস্কৃতিকঅনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মরিয়ম ফাউন্ডেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আলম আহমদ।
আগৈলঝাড়ায়
৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসের সূচনা হয়। ডিসপ্লে, কুচকাওয়াজ, সালাম গ্রহণ শেষে সকালে সহস্রাধিক জনতার কন্ঠে একত্রে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। শহীদ আ.রব সেরনিয়াবাত ডিগ্রী কলেজ মাঠে স্বাধীনতা মঞ্চে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজী তারিক সালমনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তুজা খান, বরিশাল জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এড. রণজিত সমদ্দার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মলিনা রানী রায়, জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আ.রইচ সেরনিয়াবাত, উপজেলা ডেপুটি কমান্ডার আবু তাহের, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সমন্বয়ক আবু সালেহ লিটন সেরনিয়াবাত, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ, ইউপি চেয়ারম্যান ইলিয়াস তালুকদার, সোয়েব ইমতিয়াজ লিমন, বিপুল দাস, গোলাম মোস্তফা সরদার, আমিনুল ইসলাম বাবুল প্রমুখ।
সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরায় যথাযোগ্য মর্যাদায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে রোববার ভোরে ৩১বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে দিবসটির শুভ সুচনা হয়। এরপর সকাল  ৮টায় জেলা প্রশাসক আবুল কাসেম মোঃ মহিউদ্দীন ও পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। পরে পুলিশ, বিএনসিসি ও বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের সমম্বয়ে দৃষ্টিনন্দন মার্চপাস্ট, শরীরচর্চা প্রদর্শনী ও ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সেখানে সালাম গ্রহণ করেন, সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. আ.ফ.ম রুহুল হক, সাতক্ষীরা সদর (২) আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, তালা-কলারোয়া (১) আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড.  মোস্তফা লুৎফুল্লাহ, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার।
লালমনিরহাট
বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সারাদেশের ন্যায় ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়। সূর্য্যদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধনীর মধ্য দিয়ে দিবসটি পালনে কর্মসূচি শুরু হয়। তোপধ্বনীর পরে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধে সংসদ সদস্য আবু সালেহ মোঃ সাঈদ, সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সফুরা বেগম রুমি, জেলা প্রশাসক আবুল ফয়েজ মোঃ আলা উদ্দিন খান, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এডভোকেট মতিয়ার রহমান, পুলিশ সুপার এসএম রশিদুল হক, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা ইউনিট কমান্ড, আওয়ামী লীগ ও অংগ সংগঠন এর নেতাকর্মী, সরকারী বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তাবৃন্দ পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সকাল ৮.৩০ মিনিটে শেখ কামাল জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, অভিবাদন গ্রহণ, মার্চপাস্ট, শরীর চর্চা প্রদর্শনী, ডিসপ্লেসহ অন্যান্য কর্মসূচি পালিত হয়।
গোমস্তাপুর (চাঁপাই নবাবগঞ্জ)
নানা কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নানা কর্মসূচী পালন করে।
উপজেলা প্রশাসনের গৃহীত কর্মসূচীর মধ্যে ছিল স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের প্রথম প্রহরে ৩১বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বীর ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গকে সংবর্ধণা প্রদান, কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনী, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, বিশেষ প্রার্থনা, উন্নত মানের খাবার পরিবেশন, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন, পুরস্কার বিতরণী, আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ