৩০জন ছাত্রকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ
চট্টগ্রাম ব্যুরো : গত ২৯ ও ৩০ অক্টোবর ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত ৩০জন ছাএকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এদিকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ আগামী ২৭ নবেম্বর খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। চমেক সূত্র বলছে, দুই বছরের জন্য বহিষ্কৃতরা হলেন, এমবিবিএস ৬২ তম ব্যাচের এইচ এম আছহাব উদ্দিন, সাদ মুহাম্মদ গালিব, সৌরভ বেপারী, ৬০ তম ব্যাচের অভিজিৎ দাস, ৬১ তম ব্যাচের সাইফ উল্লাহ, বিডিএস ৩০ তম ব্যাচের সাজেদুল ইসলাম হৃদয়, ইমতিয়াজ আলম এবং বিডিএস ৩১ তম ব্যাচের জাহিদুল ইসলাম জিসান।এছাড়া দেড় বছরের জন্য বহিষ্কারাদেশ পেয়েছেন এমবিবিএস ৫৯ তম ব্যাচের রিয়াজুল হক জয় ও ৬০ তম ব্যাচের অভিজিৎ দাস। এর মধ্যে অভিজিৎ দাসকে দ্বিতীয় দফায় বহিষ্কার করেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে এক বছরের জন্য বহিষ্কৃতরা হলেন, এমবিবিএস ৬২ তম ব্যাচের সাজু দাস, রকিব উদ্দিন আহমেদ সিয়াম, জুলফিকার মোহাম্মদ শোয়েব, মো. ইব্রাহিম খলিল, চমন দাস অয়ন, মো. ফারহান রহমান ফাহিম, মাহিন আহমেদ, শেখ ইমাম হাসান, সৌরভ দেবনাথ, আরাফাত ইসলাম, এমবিবিএস ৬০ তম ব্যাচের মো. শামীম, মো. সাব্বির, ৬১ তম ব্যাচের মইন ভূইয়া, ৫৮ তম ব্যাচের তৌফিকুর রহমান ইয়ন, আল আমিন ইসলাম। বিডিএস ৩১ তম ব্যাচের মো. মইনুল হোসেন, মো. আনিস, এহসানুল কবীর সুমন, মহাতাব উদ্দিন সাফি, বিডিএস ৩০ তম ব্যাচের হাবিবুল্লাহ হাবিব।এদের মধ্যে ৫৮ তম ব্যাচের আল আমিন ইসলাম শিক্ষানবিশ চিকিৎসক হওয়ায় প্রায়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চমেক হাসপাতালের পরিচালককে জানানো হয়েছে। কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শাহেনা আক্তার জানান,গতকাল মঙ্গলবার (২৩ নবেম্বর) কলেজের একাডেমিক কাউন্সিল সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া ছাত্রীদের হোস্টেল শিগগির খুলে দেওয়া হলেও ছাত্রদের হোস্টেল খোলার ব্যাপারে আরেকটু সময় নেওয়া হচ্ছে।