ফুটবল
এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের ইজারা বাতিলের দাবি চট্টগ্রামের ক্রীড়ামোদীদের
চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়াম ২৫ বছরের ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছেন চট্টগ্রামের ক্রীড়ামোদী জনগণ। গতকাল সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে জুলাই স্মৃতি হলে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা অনুমোদিত ক্লাব প্রতিনিধি ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এ দাবি জানানো হয়।
Printed Edition
![ma aziz stadium](https://static.dailysangram.com/images/ma_aziz_stadium.original.jpg)
চট্টগ্রাম ব্যুরো : চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়াম ২৫ বছরের ইজারা দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছেন চট্টগ্রামের ক্রীড়ামোদী জনগণ। গতকাল সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে জুলাই স্মৃতি হলে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থা অনুমোদিত ক্লাব প্রতিনিধি ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এ দাবি জানানো হয়। ২৫ বছরের জন্য বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনকে এম এ আজিজ স্টেডিয়াম বরাদ্দের ঘোষণার পর থেকে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গনে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু করেছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন সংশ্লিষ্ট মানুষসহ অনেকেই। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ প্রথমে ১০ বছর পরবর্তীতে ২৫ বছরের জন্য চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামকে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে ইজারা দেয়া হয়েছে। এমন অনভিপ্রেত সিদ্ধান্তে চট্টগ্রামের সকল ক্লাব ও ক্রীড়ামোদী জনগণ হতবাক ও মর্মাহত। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার অনুমোদিত ক্লাবগুলোর পক্ষে এ্যাডভোকেট শাহীন আফতাবুর রেজা চৌধুরী এসব কথা জানান। তিনি জানান, ২৫ বছরের জন্য চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়ামকে বাফুফে কাছে ইজারা দেয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে চট্টগ্রামে ক্রীড়ামোদী জনগণের পক্ষে ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ও ক্রীড়া উপদেষ্টার কাছে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে পত্র প্রেরণ করা হয়। এর প্রেক্ষিতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্তৃক একটি সংশোধনী পত্র প্রেরণ করেছে, যাতে চট্টগ্রামে সকল ক্রীড়া কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য বাফুফের নিকট থেকে অনুমতি নেওয়ার কথা উল্লেখ আছে। যা কোনভাবেই চট্টগ্রামের ক্রীড়ামোদী জনগণের কাম্য নয়।
তিনি আরো জানান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জায়গায় চট্টগ্রামের বিত্তবান ক্রীড়া ব্যক্তিত্বগণের নিজস্ব অর্থায়নে এই স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়েছিল। চট্টগ্রামের মাঠ চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার অধীনেই থাকবে। অন্য কারো তত্ত্বাবধানে থাকা সমীচীন নয় বলে আমরা মনে করি।