ক্রিকেট
আজ দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি চিটাগং-খুলনা টাইগার্স
বিপিএলে সবার আগে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ফরচুন বরিশাল। সোমবার রাতে প্রথম কোয়ালিফায়ারে চিটাগং কিংসকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রথম দল হিসেবে ফাইনালে নাম লেখায় বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বরিশাল। আজ দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে চিটাগং খেলবে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে। এই ম্যাচে বিজয়ী দল খেলবে ফাইনালে।
Printed Edition
স্পোর্টস রিপোর্টার: বিপিএলে সবার আগে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে ফরচুন বরিশাল। সোমবার রাতে প্রথম কোয়ালিফায়ারে চিটাগং কিংসকে ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রথম দল হিসেবে ফাইনালে নাম লেখায় বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বরিশাল। আজ দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে চিটাগং খেলবে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে। এই ম্যাচে বিজয়ী দল খেলবে ফাইনালে। ফাইনালে বরিশালের প্রতিপক্ষকে হবে তা নির্ধারিত হবে আজ। দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে আজ মাঠে নামবে চিটাগং কিংস ও খুলনা টাইগার্স। মিরপুর স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। এই ম্যাচে জয়ী দল ৭ ফেব্রুয়ারি খেলবে ফাইনালে। এরআগে, এলিমেনেটর ম্যাচে রংপুর রাইডার্সকে হারিয়ে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে নাম লেখায় খুলনা টাইগার্স। আর প্রথম কেয়ালিফায়ারে বরিশালের কাছে হারলেও দ্বিতীয় কোয়ালিফযায়ারে খেলার সুযোগ পায় চিটাগং। এবারের বিপিএলে প্রথম কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি হয় চিটাগং-ফরচুন বরিশাল। টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ৯ উইকেটে ১৪৯ রান করে চিটাগং। তাড়া করতে নেমে ১৭.২ ওভারে মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বরিশাল। তাওহীদ হৃদয় ৮২ রানে অপরাজিত ছিলেন। ৫৬ বলে এই রান করেন হৃদয়। চলমান বিপিএলে এটি তার প্রথম ফিফটি। তার সঙ্গে মালান ২৯ রানে অপরাজিত ছিলেন। তামিম ইকবাল ২৯ রান করে আউট হলে ভাঙে ৫৫ রানের উদ্বোধনী জুটি। খালেদ আহমেদ ১ উইকেট নেন। এর আগে খাজা নাফের চারে শুরু হয় চিটাগং কিংসের ইনিংস। পরের বলে আউট হয়ে ধাক্কা খায় চিটাগং। এরপর ৩৪ রান না হতেই আরও ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকে। এরপর হাল ধরেন শামীম পাটোয়ারি। তার ঝড়ো ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়তে পারে দলটি। শামীম সর্বোচ্চ ৭৯ রান করেন। ৯টি চার ও ৪টি ছয়ের মারে ৪৭ বলে এই রান করেন তিনি। ফিফটির দেখা পান ২৯ বলে। পারভেজ হোসেন ইমনের সঙ্গে শামীমের ৭৭ রানের জুটি মূলত চিটাগংয়ের চেহারা বদলে দেয়। ইমন ৩৬ বলে ৩৬ রান করে আউট হন। ইমন ছাড়া শুরুর পাঁচ ব্যাটারের চারজনই আউট হন দুই অঙ্কের ঘর ছোয়ার আগে। আর শেষের ৬ ব্যাটারের মধ্যে শামীমই একমাত্র দুই অঙ্কের ঘর পার হন। ১৯তম ওভারে ৪ উইকেট নেন মোহাম্মদ আলী। ৪ ওভারে মাত্র ২৪ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেন এই পেসার। এ ছাড়া কাইল মায়ার্স নেন ২ উইকেট।