শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
Online Edition

৬ মাস পর ফাইজার ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার কার্যকারিতা কমতে থাকে

স্টাফ রিপোর্টার : ফাইজার-বায়োএনটেক এবং অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিনের দুই ডোজ গ্রহণের ছয় মাস পর কার্যকারিতা কমতে থাকে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। এতে বুস্টার ডোজের প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
সমীক্ষায় বলা হয়, ফাইজারের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ৫ থেকে ৬ মাস পর এর কার্যকারিতা ৮৮ শতাংশ থেকে নেমে দাঁড়ায় ৭৪ শতাংশে। এছাড়া অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ৬ মাস পর কার্যকারিতা ৭৭ শতাংশ থেকে নেমে যায় ৬৭ শতাংশে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক জেডওই কোভিড স্টাডি এ সমীক্ষাটি চালায়। গবেষণার প্রধান সমন্বয়কারী টিম স্পেক্টর বলেন, পরিস্থিতির সবচেয়ে খারাপ দিক হলো— শীতকালে বয়স্ক ও স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের শরীরে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ৫০ শতাংশ পর্যন্ত নেমে আসতে পারে।
বিবিসি টেলিভিশনে টিম স্পেক্টর বলেন, এ গবেষণার তথ্য আমাদের কিছু বিষয়ে মনোনিবেশ করার তাগিদ দিচ্ছে। যখন সংক্রমণ বাড়ছে, তখন আমরা শুধু ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা হ্রাসের চিত্র দেখার জন্য বসে থাকতে পারি না। গবেষণাটি যুক্তরাজ্যের ১২ লাখ ভ্যাকসিন গ্রহীতার উপর চালানো হয়। এর আগে অপর এক গবেষণায় একই ধরনের তথ্য উঠে আসে। ওই গবেষণায় দেখা যায়, ভ্যাকসিন নেওয়ার ৬ মাস পর কার্যকারিতা কমতে থাকে।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ