শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
Online Edition

পশ্চিমে হাসান পূর্বে জাহাঙ্গীর আলমের গণসংযোগ

গাজীপুর থেকে মোঃ রেজাউল বারী বাবুল : গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের (জিসিসি) এবারের নির্বাচনের প্রার্থীরা বিজয়ী হতে ক্রমেই মরিয়া হয়ে উঠছেন। তারা এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে নাওয়া খাওয়া ছেড়ে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে প্রার্থীরা প্রতিদিনই ভোটারদের খোঁজে নগরীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের বিভিন্ন এলাকায় ছুটছেন। নিজ প্রার্থীর সমর্থনে পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও দল বেঁধে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্বাচনী প্রচার ও গণসংযোগ করছেন। নির্বাচনে মেয়র পদে মোট ৭জন প্রার্থী থাকলেও মূল লড়াই হবে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মনোনীত দুই প্রার্থীর মধ্যে। এ দুই মেয়র প্রার্থীর মধ্যে একজন ১৪ দলীয় জোটের আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম। বয়সের দিক থেকে তরুণ এ মেয়রপ্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দি¦তা করছেন। তিনি গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচিত সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের গত নির্বাচনেরও তিনি মেয়র পদে মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু তার বদলে দলীয় মনোনয়ন পান মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান। অপরজন ২০ দলীয় জোটের বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার। বয়সের দিক থেকে বেশ প্রবীণ এ মেয়র প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি¦তা করছেন। সত্তরোর্ধ্ব এ রাজনীতিবিদকে চলাফেরা করতে হয় লাঠি বা অন্য কিছুর সহযোগিতা নিয়ে। তিনি টঙ্গী পৌরসভার প্রতিষ্ঠাকালীন থেকে দুই মেয়াদে চেয়ারম্যান ছিলেন। এছাড়া তিনি দুই বার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি গাজীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেন। ইতোমধ্যেই নবীন ও প্রবীণের মধ্যকার এ ভোটযুদ্ধ জমে উঠেছে। বিজয় ছিনিয়ে আনতে দু’জনই মরিয়া হয়ে গণসংযোগ ও প্রচারের মাধ্যমে নির্বাচনী মাঠকে সরগরম করে তুলেছেন। দু’জনই সর্বশক্তি নিয়োগ করে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। তারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে নাগরিক সেবা ও উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। সবার দৃষ্টিই এখন এ দুই মেয়র প্রার্থীর দিকে। রাজনৈতিক ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল মহলেই জোর আলোচনা চলছে এ দুজন প্রার্থীকে ঘিরে। নির্বাচনে এ দুই প্রার্থীর মধ্য থেকে একজন বিজয়ের মালা গলায় পড়বেন বলে স্থানীয়দের অভিমত।
অপরদিকে বিএনপির মেয়র প্রার্থী আবারো তার পক্ষে প্রচারণা-গণসংযোগে অংশ গ্রহণকারী নেতা-কর্মী-সমর্থকদের পুলিশ গ্রেফতার ও হয়রানি করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন। তিনি নির্বাচনে ধরপাকড় বন্ধ করে সকল প্রার্থীর জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড  তৈরির জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি জানান।
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শনিবার দুই জোটের হেভিওয়েট দুই মেয়র প্রার্থীর একজন নৌকা প্রতীক নিয়ে মহানগরের পূর্ব-দক্ষিণ প্রান্ত পূবাইলে এবং অপরজন ধানের শীষ নিয়ে উত্তর-পশ্চিমপ্রান্ত কোনাবাড়ি এলাকায় নির্বাচনী গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করেছেন। এসময় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম উন্নয়ন ও নাগরিক সেবার জন্য তারুণ্য এবং প্রযুক্তিকে প্রাধান্য দিয়ে ভোটের প্রচারণা চালান। অপরদিকে বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার শিক্ষা মাদক সন্ত্রাসকে প্রাধান্য দিয়ে গণসংযোগ করেন।
 মেয়র প্রার্থীদের গণসংযোগ
আওয়ামী লীগের প্রার্থী  ১৪ দলীয় জোটের আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (নৌকা) শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের সুকুন্দিরবাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পথসভার মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। তিনি কর্মী সমর্থকদের নিয়ে শুটিং পাড়া হিসাবে খ্যাত পুবাইল এলাকার ৩৯, ৪০, ৪১ এবং ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে দিনভর গণসংযোগ করেন। এতে মহাজোটের শরীকদলের নেতাকর্মী ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী, মসজিদের ইমাম এবং সাধারণ ভোটারগণ ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে যোগ দেন। গণসংযোগকালে তিনি হায়দরাবাদ, মেঘডুবি, তালুটিয়া, হারবাইদ মোড়, হারবাইদ নন্দিবাড়ি, মাজুখান, কুদাব, বিন্দান, পুবাইল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ, নওগাঁ, পুবাইল মাদরাসা মাঠে অনুষ্ঠিত পৃথক পথসভায় বক্তব্য দেন। গাজীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সদস্য মো আখতারউজ্জামান এসময় বক্তব্য রাখেন।
পথসভায় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি কাজ পছন্দ করি। বেকার যুবকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে একটি স্বচ্ছল সমাজ গঠন করতে চাই। আমি নির্বাচিত হলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, মাদকমুক্ত সমাজ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টিকে অগ্রাধিকার দেব। আপনারা আমাকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করুন, আমি আপনাদের একটি পরিকল্পিত নগর উপহার দিব।’
এসময় টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগর সাধারণ সম্পাদক মো রজব আলী, কাউন্সিলর মো আজিজুর রহমান শিরিষ, কাউন্সিলর মো বিল্লাল হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মো জাহিদ আল মামুন, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মো আবুল কাশেম, সদস্য আলী হোসেন মাস্টার, মহানগর যুবলীগ যুগ্ম আহ্বায়ক মো সাইফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মো মজিবুর রহমান, বন বিভাগের জিপি রেজাউল করিম রেজা, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির পরিবার পরিকল্পনা ও জনসংখ্যা বিষয়ক যুগ্ম সম্পাদক মো নিজাম উদ্দিন সরকার, পুবাইল ইউনিয়ন সভাপতি আশরাফ হোসেন, মহানগর যুব সংহতির সভাপতি জাকির হোসেন, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র টঙ্গী আঞ্চলিক কামিটির সা সম্পাদক শ্যামলাল দাস প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি’র প্রার্থী ২০ দলীয় জোটের বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার (ধানের শীষ) শনিবার সকাল ৯টায় মহানগরের কোনাবাড়ি এলাকার রাজাবাড়ি থেকে প্রচারণা শুরু করেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও মিডিয়া সেলের প্রধান ডা মাজহারুল আলম জানান, ধানের শীষের প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার শনিবার সকাল ৯টা হতে সাবেক কোনাবাড়ি ইউনিয়নের কাদের মার্কেট, কুদ্দসনগর, কেয়া স্পিনিং মিল, মেডিটেক্স, জেলখানা গেট, মাহবুব মার্কেট, কলেজ গেট, বাঘিয়া পুকুরপাড়, নাছের মার্কেট, মিতালী ক্লাব, আমবাগ, তেতুল তলা, বিসিক গেট এলাকায় গণসংযোগ ও নির্বচনী প্রচারের কাজ করেন। এসময় তার সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহম্মেদ, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক একেএম ফজলুল হক মিলন, সদস্য সচিব কেন্দ্রীয় নেতা কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আহমদ আজম খান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্ট হাবিবুর রহমান, কেন্দ্রীয় নেতা প্রফেসর আমিনুল ইসলাম, জাসাস কেন্দ্রীয় নেতা সায়লা, হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মুফতী নাসির উদ্দিন, জেলা বিএনপি’র কুতুব উদ্দিন চেয়ারম্যান, আব্দুস সালাম, সৈয়দ হাসান সোহেল, লাবলু, বাবলু, কাপাসিয়া থানা বিএনপির সেক্রেটারি সাখাওয়াত হোসেন সেলিম প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে নগরীর ৪২নং ওয়ার্ডের নারায়নপুর করমতলা হিন্দু এবং খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকায় বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান ও পেশাজীবী নেতা ডা, এজেড এম জাহিদ হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসন এর উপদেষ্টা ডা এম এ কুদ্দুস, যুবদলের সাবেক সভাপতি এলবার্ট পি কস্তা, সহ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক জাহানারা বেগম, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক আলমগীর হোসেন, পেশাজীবী গাজীপুর জেলার সভাপতি অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমীন আকন্দ, ডা শাহজাহান সিরাজ, ডা মোস্তফা কামাল, ২৭ নং ওয়ার্ডে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, নাজিম উদ্দিন আলম, তুহিন, ২৫ নং ওয়ার্ডে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা শহিদুল্লা তালুকদার, ২৮ ওয়ার্ডে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদের ভূইয়া জুয়েল, এসএম জিলানী, পেশাজীবী নেতা এড, নুরুল কবীর শরীফ, আসাদুজ্জামান সোহেল, অধ্যাপক হারুনুর রশিদ, হাসিবুর রহমান মুন্না, ২৯ নং ওয়ার্ডে কেন্দ্রীয় নেতা শাহ শহীদ সারোয়ার, ৩২নং ওয়ার্ডে সেলিম রেজা হাবিব, ছাত্রদলের আনিছুর রহমান, ৫৬,৫৭,৫৮ নং ওয়ার্ডে কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা মোস্তাজুল করিম বাদরু, নুরুল ইসলাম, বশির, হাবিবুর রহমান হাবিব, ১৮ নং ওয়ার্ডে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম, ভিপি হারুনুর রশিদ, মশিউর রহমান বিপ্লব, শাহানা আক্তার, আব্দুল খালেক হাওলাদার, ওয়ার্ড সমন্বয়কারী হযরত আলী, ৩১ নং ওয়ার্ডে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ, ১৭ নং ওয়ার্ডে কেন্দ্রীয় নেতা মীর নাসির উদ্দিন, সদর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সুরুজ আহম্মেদ, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা মনির হোসেন, ২৫ নং ওয়ার্ডে জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য একরামূল হক বিপ্লব, সালাউদ্দিন ভূঁইয়া, বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা কামাল আনোয়ার, ভিপি ইব্রাহিম, ছাত্রনেতা টিটু, তন্ময় হাসান, ৪১নং ওয়ার্ডে বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুলসহ প্রমূখ নেতা কর্মীরা গণসংযোগ করেন এবং ভোটারদের ঘরে ঘরে গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে ভোট চান।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র প্রার্থী  ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মুহাম্মদ নাসির উদ্দীনের (হাত পাখা) সমর্থনে দলের নায়েবে আমীর চরমোনাই পীর মুফতী সৈয়দ মুহাফয়জুল করীমসহ সংগঠণের নেতারা শনিবার গণসংযোগ ও পথসভা করেছেন। তারা টঙ্গীর চেরাগআলী বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় হাতপাখা প্রতীকের পক্ষে গণসংযোগ ও পথসভা করেন। পরে তারা এরশাদনগর, গাজীপুরা, বোর্ড বাজার, সাইনবোর্ড, মালেকের বাড়ি, ভোগড়া বাইপাস বিশ্বরোড, নাওজোড় বাইপাস মহাসড়ক কড্ডা বাজার ও কোনাবাড়ী এলাকায় গণসংযোগ করেন। বিকেলে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় গণসংযোগের পর দোয়া শেষে দিনের কার্যক্রম শেষ করেন। এসময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাও গাজী আতাউর রহমান, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি শেখ মুহা সাইফুল ইসলাম, জয়েন্ট সেক্রেটারী জেনারেল এসএম এমদাদুল্লাহ ফাহাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এইচএম কাওসার আহমদ, নগর আন্দোলন সভাপতি আলহাজ্ব ফাইজ উদ্দিন, সেক্রেটারী মুফতি হুসাইন আহমদ, জেলা আন্দোলন সেক্রেটারী আবু বকর সিদ্দিক (মাজিদুল), নগর যুব আন্দোলন সভাপতি মাওএমএ হানিফ সরকার, জেলা যুব আন্দোলন সভাপতি মাও মঈন উদ্দিন আযাদী, নগর শ্রমিক আন্দোলন সভাপতি মুহা ইকবাল হোসেন হাওলাদার, জেলা শ্রমিক আন্দোলন সভাপতি মুহা আব্দুর রহিম প্রমূখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ইসলামী ঐক্যজোট মেয়র প্রার্থী  ইসলামী ঐক্যজোট মনোনীত মেয়র প্রার্থী মাওফজলুর রহমান (মিনার) শনিবার সকাল থেকে জোটের কেন্দ্রীয় যুগ্মমহাসচিব মাওলানা গাজী মোহাম্মদ ইয়াকুবকে সঙ্গে নিয়ে চান্দনা চৌরাস্তা মোড় থেকে উত্তর দিকে তেলীপাড়া, নগরপাড়া, বারবৈইকা, অয়ারলেস গেইট, সালনা, পোড়াবাড়ী বাজার, কাউলতিয়া ও ঝোলারপাড়সহ ২১ ও ২৩ নং ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেন এবং ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করেন। বিকালে তিনি কাশিমপুর, সারদাগঞ্জ, মুজারমেলসহ আশ পাশের এলাকায় গণসংযোগ করেন। এছাড়া মাও মুখলেছুর রহমানের নেতৃত্বে একটি দল মিনার প্রতীকের পক্ষে ১৮ নং ওয়ার্ড বশির সড়ক,টি এন্ড টি গেট, ট্রাক স্ট্যান্ড নগপাড়া এলাকায়, মাতলুবুর রহমানের নেতৃত্বে বোর্ড বাজার, পাতাকুর, বাদেকলমেশ্বর, আইইউটি গেট, নতুন বাজার, কামারজুড়ি এলাকায়, হাফেজ মোহম্মদ ফরিদ আহমদের নেতৃত্বে ভোগড়া বাজার, ফলের আড়ৎ, পেয়ারা বাগান বাসন এলাকায় নেতাকর্মীরা গণসংযোগে অংশ নেন।

অনলাইন আপডেট

আর্কাইভ