DailySangram-Logo

শিক্ষাঙ্গন

বশেমুরকৃবিথতে অ্যাক্রেডিটেশন বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়ন ও গুণগত মূল্যায়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরকৃবি) ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন এন্ড এভিডেন্স শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনলাইন ডেস্ক

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুরঃ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানোন্নয়ন ও গুণগত মূল্যায়নের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরকৃবি) ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন এন্ড এভিডেন্স শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল (বিএসি) এবং বশেমুরকৃবির ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিওরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর যৌথ উদ্যোগে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কর্মশালায় অ্যাক্রেডিটেশন প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় মূল ডকুমেন্ট প্রস্তুতকরণ, বিভিন্ন বিভাগের কার্যক্রমের প্রমাণ সংগ্রহ এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা কার্যক্রমের করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বশেমুরকৃবিথর ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোঃ সফিউল ইসলাম আফ্রাদ। কর্মশালার সভাপতি এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের সদস্য প্রফেসর ড. এসএম কবির।

আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. নাসরীন আক্তার আইভী, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের সেক্রেটারি প্রফেসর একেএম মুনিরুল ইসলাম এবং পরিচালক প্রফেসর নাসির উদ্দীন আহাম্মেদ কর্মশালায় বক্তব্য প্রদান করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. জিকেএম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন,

"বশেমুরকৃবি একটি ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিষ্ঠান যেখানে একাডেমিক ক্যালেন্ডার পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎকর্ষ সাধনের জন্য অ্যাক্রেডিটেশন গুরুত্বপূর্ণ, তাই অংশগ্রহণকারীদের এই বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা রাখা জরুরি।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, এ কর্মশালার মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক র‍্যাঙ্কিংয়ে স্বীকৃতি পেতে সহায়ক হবে।

একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাগত, প্রশাসনিক ও অন্যান্য কার্যক্রমের মান নিশ্চিত করতে অ্যাক্রেডিটেশন প্রক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বশেমুরকৃবি এ কর্মশালার মাধ্যমে শিক্ষার মানোন্নয়নে একধাপ এগিয়ে গেল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।